Posts

Showing posts from March, 2023

Subimal Basak Interviewed by Tanmay Bhattacharya

Image
  মুখোমুখি সুবিমল বসাক : প্রশ্নে তন্ময় ভট্টাচার্য স্থান – বেলঘরিয়া, 04.11.13. সন্ধ্যা। . প্রশ্ন – আপনাদের হাংরি আন্দোলন যে হয়েছিলো,সেটা তো প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার, মানে সচরাচর যা হয়ে আসছে তার বিরুদ্ধে যাওয়ার। কিন্তু এখনকার দিনে যে রাজনীতিক,কবি নিজেদের ‘আলাদা’ বলছে, বা হাংরি জেনারেশানের যে নতুন কিছু করার চিন্তা, সেটাও কি একটা নতুন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাঁধা পড়ে যাওয়া নয়? . উত্তর – আসলে সেই ষাট দশকের ব্যাপারটা ছিলো অন্য। তখন প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা আমরা লেখার মাধ্যমে করতাম। প্রতিষ্ঠান বলতে তো তখন আনন্দবাজার ছিলো, বড়ো কাগজ ছিলো,ওরই এগেইন্সটে; যারা পুরো সাহিত্যের ব্যাপারটাকে হাতের মুঠোয় রেখেছিলো,তার এগেইন্সটে। পরবর্তীকালে আমরা দেখেছি যে রাজনীতিকও একটা প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এই প্রতিষ্ঠান আরো সাংঘাতিক। তারা তো নিজেদের দলভুক্ত লোক ছাড়া কারোর কথাই শোনে না,তারাই সব,তারাই শেষ। তারা সবকিছু বোঝে বেশি করে,সব দেখে ফেলে। অথচ তাদের যে এত ছিদ্র হয়েছে সেটাও ওদের ধরিয়ে দিলে ওরা...মানে তুমি যে বললে না ‘ক্ষেপচুরিয়াস’, ওই ক্ষেপচুরিয়াস হয়ে যায়। . প্রশ্ন – আচ্ছা,এই প্রতিষ্ঠান বিরোধীদের বাংলা সাহিত্যে অবদান ...

Poet Asma Odhora in search of the correct path

Image

আমার সঙ্গে দেখা করার জন্য হাজার কিলোমিটার দূর থেকে উড়ে এলেন কবি সোনালী চ...

Image

হাংরি যুগের প্রেক্ষিতে পড়ুন

  হাংরি যুগের প্রেক্ষিতে পড়ুন  কল্লোল যুগ : অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত একই শ্লেটের দুপিঠে দুজনে একই জনের নাম লিখলাম। তেরো শ আটাশ সালের কথা। গিয়েছিলাম মেয়েদের ইস্কুলহসটেলে একটি ছাত্রীর সঙ্গে দেখা করতে। দারোয়ানের কাছে গেট জিম্মা আছে, তাতে কাঙ্ক্ষিতদর্শনার নামের নিচে দর্শনাকাঙ্ক্ষীর নাম লিখে দিতে হবে। আরো একটি যুবক, আমারই সমবয়সী, এপার-ওধার ঘুরঘুর করছিল। শ্লেট নিয়ে আসতেই দুজনে কাছাকাছি এসে গেলাম। এত কাছাকাছি যে আমি যার নাম লিখি সেও তার নাম লেখে। প্রতিদ্বন্দ্বী না হয়ে বন্ধু হয়ে গেলাম দুজনে। তার নাম সুবোধ দাশগুপ্ত। ডাক নাম, নানকু। হৃদ্যতা এত প্রগাঢ় হয়ে উঠল যে দুজনেই বড় চুল রাখলাম ও নাম বদলে ফেললাম। আমি নীহারিকা, সে শেফালিকা। তখন সাউথ সুবার্বন কলেজে-বর্তমানে আশুতোষ—আই-এ পড়ি। এন্তার কবিতা লিখি আর প্রবাসীতে পাঠাই। আর প্রতি খেপেই প্যারীমোহন সেনগুপ্ত (তখনকার প্রবাসীর সহ-সম্পাদক) নির্মমের মত তা প্রত্যর্পণ করেন। একে ডাক-খরচ। তায় গুরু-গঞ্জনা, জীবনে প্রায় ধিক্কার এসে গেল। তখন কলেজের এক ছোকরা পরামর্শ দিলে, মেয়ের নাম দিয়ে পাঠা, নির্ঘাৎ মনে ধরে যাবে। তুই যেখানে পুরো পৃষ্ঠা লিখে। পাশ করতে পারিস না, ...