একশো পাঁচটি আভাঁগার্দ কবিতা
এক দেখেছি ডুমুর ভেঙে কচি ফুল প্রেম ভেঙে যোনি ছিঁড়ে যাচ্ছে প্রত্যবর্তনহীন গোলকধাঁধায় ফুটকড়াই পূজনীয় ব্যথাগুলো দিলুম গো অশরীরী বীক্ষণ বাড়ে দিদি আপনার সাথে যুদ্ধকালীন ঘেমো তৎপরতায় আমি টাশকি খেয়ে হাতড়ে হাতড়ে হাতড়ে হাতড়ে ধর্মের মূল কিতাব লালটুকটুক রেডবইয়ের জলের তলায় এতটাই ভয়ঙ্কর, গা থেকে খুলুখুলু সিংহাসনে কিনারা পাচ্ছিলুম না আবার ইমলিতলার মিচকে গার্লফ্রেন্ড এক দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ফসল আদর রে সবাই যেন কেমন মেদহীন আর মোক্ষম স্মরণীয় প্রসূতি গাভীটি জবরদস্ত কেই বা বলতে পারে চল মন যমুনাকে তীর ছেড়ে আওয়াজের ফাঁকে ফাঁকে স্বজনের আহাজারিতে যোনির ভেতর অনন্ত মৃত্যুর ঘোরাঘুরি ; তবে, থ্যাংকস, ছিঃ ছিঃ একি বলছেন স্যার বারুদ জমে বেআব্রুভাবেই প্রকট হবার কথা দুই ওনার ছন্দ মিশনারি আঙ্গিকের ছিল: নিজেই দেখুন: চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, ড্রিপ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে তাড়ি আর ইঁদুরপোড়া খাই, এমনকি কাসুন্দি ঘুঘনি মাখা ছাগলির থনের কাবাব । গমগমে আলোয় বুকে চুসকি পেতে যে যুবতীদের তেলচিটে শার্ট পরে তাজ হোটেলে মদ খাওয়ার সম্মান আমার। সে হয়তো দেখাবার মতন সেই সম্মান আমার নেই বলেই ! ল্য...